তিন দিকে সবুজ পাহাড়ে ঘেরা আমাদের চুনারুঘাট
পশ্চিমে দেউন্দি ও লাল চান চা বাগান,পূর্বে পারকুল,নাসিমাবাদ চা বাগানও রেমা-কালেঙ্গা বন্যপ্রাণি অভয়াশ্রম আর দক্ষিণ পাশ জুড়ে নয়নাভীরাম সাতছড়ি ন্যাশনাল পার্ক।
ভারতের উপজাতি অধ্যুষিত উঁচু বনভূমীর ঝর্ণাধারা খোয়াই নদী উপজেলাকে পূর্ব-পশ্চিমে বিভক্ত করে রেখেছে।
পশ্চিমের সুতাং নদী ও পূর্বের করাঙ্গী নদী আমাদের সৌন্দর্যকে আরো বিকষিত করেছে।সবগুলো নদীই দক্ষিণ থেকে উত্তর দিকে প্রবাহিত।
মধ্যে শতাধিক জাম গাছ ঘিরে রেখেছে হযরত শাহজালাল রহ.এর প্রধান সেনাপতি সিপাহসালার সৈয়দ নাসির উদ্দিন রহ.সহ ১২০জন সফরসঙ্গীর কবর।
ত্রীপুরা রাজ্যের প্রাচীন নগরী “খোয়াই টাউন” এর খানিকটা দূরে আমাদের এ অঞ্চলের তেলিয়াপাড়ায় জেনারেল আতাউল গনি উসমানী আকাশের দিকে বুলেট ছুঁড়ে মুক্তিযুদ্ধের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেছিলেন।
সব সেক্টর কমান্ডারদের উপস্থিতিতে এখানেই ১১টি সেক্টর নির্ধারন করা হয়।
আমাদের চুনারুঘাটে রয়েছে,দেশের বৃহৎ আগর আতরের বাগান।সবচেয়ে বেশি বিচিত্র প্রজাপতির আবাস এখানেই।দেশের একমাত্র শকুন প্রজনন ও পরিচর্যা কেন্দ্র এখানেই।মালয়েশিয়ান পামওয়েলের বিশাল বাগান আমাদের সাতছড়িতে।
ঘুরে যান চুনারুঘাট,প্রকৃতির সবকিছুই যেন এখানে ফুলদানীতে সাজানো।