বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ঝিনাইদহ জেলা শিক্ষা অফিসার শেখ মনিরুল ইসলাম। তিনি জানান, কালীগঞ্জ উপজেলা শিক্ষা অফিসার মধুসূদন সাহাকে প্রধান করে তিন সদস্য বিশিষ্ট কমিটি গঠন করা হয়েছে। আগামী ৭ কার্য দিবসের মধ্যে তাদেরকে প্রতিবেদন জমা দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
জেলা শিক্ষা অফিসার শেখ মনিরুল ইসলাম আরো জানান, নিরপেক্ষ তদন্ত করতে বলা হয়েছে। একজন শিক্ষক কখনই এমন কাজ করতে পারেন না। স্কুলের প্রধান শিক্ষক অভিযুক্ত শিক্ষককে শোকজ করেছে বলেও জানান তিনি।
গত বৃহস্পতিবার দুপুরে এক নারীর সাথে অনৈতিক কাজ করতে গিয়ে যশোরের একটি এলাকায় ধরা খান স্কুলটির ক্রীড়া শিক্ষক মনোয়ার হোসেন অসিম। এ সময় স্থানীয়রা তাকে ধরে মারধর করেন। এ ঘটনা ধামাচাপা দিতে ওই শিক্ষক উঠে পড়ে লাগেন। এ শিক্ষক বিভিন্ন সময় মেয়েদের মিথ্যা প্রলোভন দেখিয়ে উত্ত্যক্ত করতো। নিজেকে অবিবাহিত দাবি করে বিয়ের প্রলোভন দেখাতেন তিনি।
কালীগঞ্জ উপজেলা শিক্ষা অফিসার মধুসূদন সাহা জানান, তিনি এখনো কাগজ হাতে পাননি। তবে তিনি তদন্ত কমিটি গঠনের বিষয়টি শুনেছেন।
ঝিনাইদহ/কালিগঞ্জ/অনৈতিক কর্মকাণ্ড/শিক্ষক