চলমান দেশ ডেস্ক :
আওয়ামী লীগ সভানেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সম্প্রতি কেন্দ্রীয় নেতাদের বৈঠকে বলেছেন- দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আমরা সব দলের অংশগ্রহণ চাই। প্রতিদ্বন্দিতাপূর্ণ ভোটে যাকেই নৌকা দেওয়া হবে তাকে নিজগুণে জিতে আসতে হবে। কোনো ঝুঁকি নিতে চাই না। তিনি বলেন, প্রতিটি নির্বাচনী আসন ধরে জরিপ চলছে। জরিপের আলোকে প্রার্থী বাছাই করা হবে। যাকে দিয়ে বিজয়ী হওয়া সম্ভব তাকেই মনোনয়ন দেওয়া হবে। প্রধানমন্ত্রীর এমন কথায়- আশাবাদী হয়ে উঠছে হবিগঞ্জ-৪(মাধবপুর -চুনারুঘাট) আসনের সাধারণ জণগন। তারা মনে করেন- নিজগুণে যদি জিততে হয় তবে আওয়ামী লীগের প্রার্থী হিসেবে সাবেক ছাত্রনেতা কেন্দ্রীয় যুবলীগের উপ- তথ্য ও গবেষনা বিষয়ক সম্পাদক শেখ মোহাম্মদ মিসির আলী এই আসনে নৌকার বিজয় নিশ্চিত করতে পারবেন। কারণ শেখ মোহাম্মদ মিসির স্থানীয় তরুণ প্রজন্মের কাছে আওয়ামী লীগের আস্থার প্রতীক হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে সক্ষম হয়েছেন।দলীয় নেতাকর্মী ও সাধারণ মানুষের কাছে জনপ্রিয়তার শীর্ষে থাকায় আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের এমপি প্রার্থী হিসেবে শেখ মিসির কে নৌকা প্রতিক দিলে বিজয় সুনিশ্চিত হবে বলে মনে করে সচেতন মহল।
আওয়ামী লীগের প্রার্থী হিসেবে স্থানীয় জনপ্রতিনিধিসহ আওয়ামী লীগ-যুবলীগ, ছাত্রলীগ ও তাদের সহযোগী সংগঠনের নতুন প্রজন্মের নেতা-কর্মীরা জানিয়েছেন, এলাকাবাসীর অত্যন্ত আস্থাভাজন ও তাদের সুখ-দুঃখের অংশীদার হিসেবে শেখ মিসির কে আগামী সংসদ নির্বাচনে এমপি প্রার্থী হিসেবে দেখতে চায়। এ উপজেলার উঠতি ভোটারদের মতে শেখ মিসির কেন্দ্রীয় যুবলীগের উপ তথ্য ও গবেষনা বিষয়ক সম্পাদক হওয়ার পর স্থানীয় রাজনীতিকে সুসংগঠিত করতে দিন-রাত কাজ করে যাচ্ছেন এবং নেতা-কর্মীদের আস্থা অর্জন করেছেন, সেখানে শেখ মিসিরের বিকল্প কোন প্রার্থী নাই।
এ ব্যাপারে মাধবপুর উপজেলার ছাত্রলীগের যুগ্ম আহবায়ক শেখ মোঃ শাহিন উদ্দিন বলেন, শেখ মোহাম্মদ মিসির আলী একজন পরিপুর্ণ রাজনীতিবিদ। তরুণ এই রাজনৈতিক নেতা দিনের ২৪ ঘন্টার মধ্যে ১৮ ঘণ্টাই রাজনীতির পেছনে ব্যয় করেন। স্থানীয় জনগণ তাকে সবসময়েই কাছে পায়। তাই স্থানীয় রাজনৈতিক নেতা-কর্মীগণ এমন একজন কর্মীবান্ধব নেতাকেই এমপি হিসেবে পেতে চায়। তিনি আরো বলেন একজন যোগ্যনেতা হিসেবে জনগণের সাথে রয়েছে তার যথেষ্ঠ সম্পৃক্ততা। তিনি একজন ন্যায় বিচারক। মাদকের বিরুদ্ধে তিনি সবসময়ই সোচ্ছার ভুমিকা রেখে আসছেন। যে কারণে মাধবপুর -চুনারুঘাটের প্রতিটি এলাকায় শেখ মিসিরের রয়েছে ব্যাপক জনপ্রিয়তা। এলাকাবাসী তাদের যেকোন ধরনের চাহিদায় শেখ মিসিরকেই কাছে পায়।
চুনারুঘাট সরকারি কলেজ ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক সৈয়দ দূর্জয় বলেন, শেখ মিসির হচ্ছেন মাটি ও মানুষের নেতা। একদম তৃণমূল থেকে কিভাবে দলকে সু-সংগঠিত রাখতে হয়, কিভাবে তৃণমূলের একজন নেতা-কর্মীর মন জয় করা যায় এসব গুণাবলী তার মধ্যে বিদ্যমান। এলাকাবাসী তাদের নেতা হিসেবে ঘুরেফিরে তাকেই সবসময় কাছে পায়। তাই তার প্রতি এলাকার সাধারণ জনগনের বড় রকমের একটা আস্থা তৈরী হয়েছে। এ আস্থা থেকেই এলাকাবাসী তাকে এমপি হিসেবে পেতে চায়।