হবিগঞ্জের নবীগঞ্জ উপজেলার গজনাইপুর ইউনিয়নের আওয়ামী লীগের মনোনীত চেয়ারম্যান প্রার্থী সাবের আহমেদ চৌধুরীর কর্মী-সমর্থকদের উপর হামলার অভিযোগ উঠেছে বিদ্রোহী প্রার্থীর কর্মী-সমর্থকদে বিরুদ্ধে। এঘটনায় আহত হয়েছেন ২০ জন। মঙ্গলবার (২৩ নভেম্বর) সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে গজনাইপুর ইউনিয়নের দেওপাড়া বাজারে এ ঘটনা ঘটে।
জানা যায়, নবীগঞ্জ উপজেলার গজনাইপুর ইউনিয়নের আওয়ামী লীগের মনোনীত চেয়ারম্যান প্রার্থী সাবের আহমেদ চৌধুরীর সমর্থনে সাতাইহাল ফুটবল মাঠে এক নির্বাচনী সভা ছিল। উক্ত নির্বাচনী সভায় করতে না পারায় কর্মী-সমর্থকদের নিয়ে বাড়ি ফেরার পথিমধ্যে ঢাকা সিলেট মহাসড়কের দেওপাড়া বাজার নামকস্থানে পৌছামাত্রই অন্ধকারে সাবের আহমেদ চৌধুরী ও কর্মী-সমর্থকদের উপর লাঠিসোঁটা নিয়ে অতর্কিত হামলা করা হয়। এতে ২০জন আহত হয়। আহতদের নবীগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে প্রেরণ করা হয়েছে। আহতরা হলেন, আব্দুল হক (৪০), লিটন মিয়া (৩০), শাবিজ মিয়া (৩২), রুনু মিয়া (২৬), আব্দাল মিয়া (৩২), ফজলু মিয়া (৪৬), উমর আলী (৩০), ফয়ছল (২৮), ফজলু (৩০), শাহ রিপন (৪১), জাহাঙ্গীর (৩৫)।
জানা যায়, নবীগঞ্জ উপজেলার গজনাইপুর ইউনিয়নে আওয়ামী লীগ মনোনীত চেয়ারম্যান প্রার্থী সাবের আহমেদ চৌধুরীর সমর্থনে সাতাইহাল ফুটবল মাঠে এক নির্বাচনী সভা ছিল। উক্ত সভা করতে না পারায় কর্মী-সমর্থকদের নিয়ে বাড়ি ফিরছিলেন। তারা ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের দেওপাড়া বাজার নামক স্থানে পৌছামাত্র রাতের আধারে সাবের আহমেদ চৌধুরী ও কর্মী-সমর্থকদের উপর লাঠিসোঁটা নিয়ে অতর্কিত হামলা করা হয়। এতে ২০ জন আহত হয়। আহতদের নবীগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি ও চিকিৎসা করা হয়েছে।
আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী সাবের আহমেদ চৌধুরীর অভিযোগ, আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী চেয়ারম্যান প্রার্থী ইমদাদুর রহমান মুকুল ও তার সমর্থকরা আমি সাবের চৌধুরী ও আমার কর্মীসমর্থকদের উপর হামলা করে। এতে আমার অনেক কর্মীসমর্থক আহত হয়েছেন। এ প্রসঙ্গে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী ইমদাদুর রহমান মুকুল বলেন, আমি ঘটনাস্থলে ছিলাম না, আওয়ামী লীগের প্রার্থী আমার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছেন। নবীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ডালিম আহমেদ বলেন, বিষয়টি শুনেছি, কয়েকজন আহত হয়েছেন, আমরা ঘটনাস্থলে আছি।