৩০ তারিখ তার পরিক্ষা ছিলো অনিশ্চিত হয়ে পরলো তার ভবিষ্যৎ,, শিক্ষা জীবন থেকে ঝরে পড়ল একটি বছর।
ফের বাহুবল উপজেলা ছাত্রলীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি দুলাল মিয়া এর হুকুমে তার ভাই হেলাল, শাহ আলম সহ অন্যান্যদের সাথে নিয়ে পূর্ব শত্রুতার জের ধরে বাহুবল উপজেলার পশ্চিম জয়পুর গ্রামের দুলাল মিয়ার ভাগনীর স্বামী রাজীবের ছোট ভাই হবিগঞ্জ পলি টেকনিক্যাল এর ছাত্র রাজন মিয়া কে ডেকে নিয়ে মিরপুর গার্লস স্কুল এন্ড কলেজের ভিতর ডুকিয়ে কুপিয়ে ও হাতুড়ি দিয়ে পিটিয়ে জখম করে।
এতে গুরুতর আহত অবস্থায় তাকে বাহুবল হাসপাতালে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে সিলেট ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে র্যাপার্ড করেন।
বিভিন্ন সূত্রে জানা যায়, এই ঘটনার পরক্ষণেই উত্তপ্ত জনতা মিরপুর শ্রীমঙ্গল রোড প্রায় দুই ঘন্টা ব্লক করে গাড়ি চলাচল বন্ধ রাখে। জনতার একটাই দাবী দীর্ঘদিন ধরে ক্ষমতার দাপট দেখিয়ে ভুক্তভোগী রাজীবের পরিবারের উপর দুলাল মিয়া অমানুষিক নির্যাতন করে যাচ্ছে। দুলাল ও তার ভাইয়েরা মামলার আসামি থাকা সত্ত্বেও প্রশাসন তাদের গ্রেপ্তার না করে নীরব ভূমিকা পালন করছে।
যার ফলে আজ তারা রাজন কে হত্যার উদ্দেশ্যে মারাত্মক ভাবে আহত করে। তাদের একটাই দাবি অবিলম্বে আসামি দের গ্রেপ্তার করে আইনের আওতায় আনা হোক। নতুবা আন্দোলন অবরোধ আরও তীব্র রূপ ধারণ করবে।
পরবর্তীতে বাহুবল মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ এর হস্তক্ষেপে ও দোষীদের গ্রেপ্তারের আশ্বাস দিয়ে গাড়ি চলাচল স্বাভাবিক করেন।