অবশেষে চ্যালেঞ্জ জয় করলেন জয়া চাকমা। উত্তীর্ণ হলেন ফিফার রেফারি হওয়ার পরীক্ষায়।
শনিবার ঢাকার বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়ামে ফিফা রেফারি, সহকারী রেফারি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। সেই পরীক্ষায় বাংলাদেশের একমাত্র নারী ফিফা রেফারি জয়া চাকমা উত্তীর্ণ হয়েছেন।
পুরুষ রেফারিদের মধ্যে শুধু বিটুরাজ বড়ুয়া পাস করেছেন। সহকারী রেফারি সাতজন পাস করেছেন।
পরীক্ষায় ১১ জন রেফারি ও ১৩ সহকারী রেফারি সব মিলিয়ে ২৪ জনের মতো প্রতিযোগী এ পরীক্ষায় অংশ নেবেন। এদের মধ্যে জয়া চাকমাই একমাত্র নারী প্রতিযোগী।
এর আগে অবশ্য পরীক্ষা দিয়েছিলেন জয়া। ফিটনেস পরীক্ষা দিয়ে এএফসি এলিট প্যানেলের রেফারি হতে গত আগস্টে ভারতে গিয়েছিলেন তিনি। কিন্তু অল ইন্ডিয়া ফুটবল ফেডারেশনের সেই পরীক্ষায় অনুত্তীর্ণ হন। ফলে ফিফার রেফারি হওয়ার সুযোগ হাতছাড়া হয় তার।
অবশ্য এতে দমে যাননি বাংলাদেশ নারী জাতীয় দলের এই সাবেক ফুটবলার। এবার ফিফা রেফারি পরীক্ষা দিলেন ঢাকায়।
ভারতে জয়ার অনুত্তীর্ণ হওয়ার কারণ হিসেবে জানা গেছে, ফিফা রেফারিতে উত্তীর্ণ হতে ১০ চক্কর সম্পন্ন করতে ব্যর্থ হয়েছিলেন তিনি।
নারী রেফারিদের ফিটনেস পরীক্ষা হয় দুই পর্বের। প্রথম পর্বে ৪০ মিটার স্প্রিন্ট ছয়বার। এই পর্বে জয়া নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে স্প্রিন্ট শেষ করেন। আট মিনিটের মধ্যে শুরু হয় ল্যাপ (চক্কর)। ফিফা রেফারিতে উত্তীর্ণ হতে ১০ চক্কর বাধ্যতামূলক। আর এএফসি এলিটে যেতে হলে দশের বেশি। জয়া ন্যূনতম ১০ চক্কর শেষ করতে পারেননি।
কিন্তু শনিবার ঢাকায় দুর্দান্ত পারফর্ম দেখিয়েছেন জয়া। ফিটনেস টেস্টের তিন পর্বেই দারুণভাবে উতরে গেছেন।
জয়া উত্তীর্ণ হওয়ায় দারুণ উচ্ছ্বসিত বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের (বাফুফে) হেড অব রেফারিজ আজাদ রহমান। তিনি গণমাধ্যমকে বলেন, ‘সে দারুণ কামব্যাক করেছে। ভারতে সে কাঙ্ক্ষিত মানের চেয়ে কিছুটা পিছিয়ে ছিল। অল্প কয়েক দিনের মধ্যে নিজের ফিটনেস লেবেলকে উন্নতি করে আজ সুন্দরভাবে পরীক্ষায় অংশ নিয়ে কৃতকার্য হয়েছে।’অবশেষে চ্যালেঞ্জ জয় করলেন জয়া চাকমা। উত্তীর্ণ হলেন ফিফার রেফারি হওয়ার পরীক্ষায়।
শনিবার ঢাকার বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়ামে ফিফা রেফারি, সহকারি-রেফারি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। সেই পরীক্ষায় বাংলাদেশের একমাত্র নারী ফিফা রেফারি জয়া চাকমা উত্তীর্ণ হয়েছেন।
পুরুষ রেফারিদের মধ্যে শুধুমাত্র বিটুরাজ বড়ুয়া পাশ করেছেন। সহকারি রেফারি সাতজন পাশ করেছেন।
পরীক্ষায় ১১ রেফারি ও ১৩ সহকারী রেফারি সব মিলিয়ে ২৪ জনের মতো প্রতিযোগী এ পরীক্ষায় অংশ নেবেন। এদের মধ্যে জয়া চাকমাই একমাত্র নারী প্রতিযোগী।
এর আগে অবশ্য পরীক্ষা দিয়েছিলেন জয়া। ফিটনেস পরীক্ষা দিয়ে এএফসি এলিট প্যানেলের রেফারি হতে গত আগস্টে ভারতে গিয়েছিলেন তিনি। কিন্তু অল ইন্ডিয়া ফুটবল ফেডারেশনের সেই পরীক্ষায় অনুত্তীর্ণ হন। ফলে ফিফার রেফারি হওয়ার সুযোগ হাতছাড়া হয় তার।
অবশ্য এতে দমে যাননি বাংলাদেশ নারী জাতীয় দলের এই সাবেক ফুটবলার। এবার ফিফা রেফারি পরীক্ষা দিলেন ঢাকায়।
ভারতে জয়ার অনুত্তীর্ণ হওয়ার কারণ হিসেবে জানা গেছে, ফিফা রেফারিতে উত্তীর্ণ হতে ১০ চক্কর সম্পন্ন করতে ব্যর্থ হয়েছিলেন তিনি।
নারী রেফারিদের ফিটনেস পরীক্ষা হয় দুই পর্বের। প্রথম পর্বে ৪০ মিটার স্প্রিন্ট ছয়বার। এই পর্বে জয়া নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে স্প্রিন্ট শেষ করেন। আট মিনিটের মধ্যে শুরু হয় ল্যাপ (চক্কর)। ফিফা রেফারিতে উত্তীর্ণ হতে ১০ চক্কর বাধ্যতামূলক। আর এএফসি এলিটে যেতে হলে দশের বেশি। জয়া ন্যূনতম ১০ চক্কর শেষ করতে পারেননি।
কিন্তু শনিবার ঢাকায় দুর্দান্ত পারফরম দেখিয়েছেন জয়া। ফিটনেস টেস্টের তিন পর্বেই দারুণভাবে উতরে গেছেন।
জয়া উত্তীর্ণ হওয়ায় দারুণ উচ্ছ্বসিত বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের (বাফুফে) হেড অব রেফারিজ আজাদ রহমান। তিনি গণমাধ্যমকে বলেন, ‘সে দারুণ কামব্যাক করেছে। ভারতে সে কাঙ্ক্ষিত মানের চেয়ে কিছুটা পিছিয়ে ছিল। অল্প কয়েক দিনের মধ্যে নিজের ফিটনেস লেবেলকে উন্নতি করে আজ সুন্দরভাবে পরীক্ষায় অংশ নিয়ে কৃতকার্য হয়েছে।’