হবিগঞ্জের আজমিরীগঞ্জে বিভিন্ন আশ্রয়কেন্দ্রে দুই হাজারের বেশি মানুষ আশ্রয় নিয়েছেন। এছাড়া জেলার লাখাই ও নবীগঞ্জ উপজেলার ২৮ আশ্রয়কেন্দ্র প্রস্তুত রেখেছে জেলা প্রশাসন। আশ্রয়কেন্দ্রগুলোতে আস্তে আস্তে মানুষ উঠতে শুরু করেছে।
পানি উন্নয়ন বোর্ডের উপ-বিভাগীয় প্রকৌশলী (অ. দা) মিনহাজ আহমেদ শোভন জানান, আজমিরীগঞ্জ, নবীগঞ্জ ও বানিয়াচংয়ের বেশকিছু গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। কুশিয়ারা নদীর শেরপুর পয়েন্টে পানি বিপৎসীমার ৮ মিটার ১৫ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে পানি প্রবাহিত হচ্ছে। যে কোনো সময় বাঁধ ভাঙার আশঙ্কা রয়েছে।
এ বিষয়ে জেলা প্রশাসক ইশরাত জাহান জানান, নবীগঞ্জে ১৩টি, লাখাইয়ে ১৫টি ও আজমিরীগঞ্জে ২১টি আশ্রয়কেন্দ্র খোলা হয়েছে। পর্যাপ্ত শুকনো খাবার, ওষুধ, মোমবাতি, দিয়াশলাই মজুদ রাখা হয়েছে। জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে একটি মনিটরিং সেল খোলা হয়েছে। সার্বক্ষণিক সবকটি উপজেলায় যোগাযোগ রাখা হচ্ছে।