রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের অজুহাতে চট্টগ্রামের খাতুনগঞ্জে চলতি সপ্তাহে আবারও অস্থিতিশীল হয়ে উঠে তেলের বাজার।
এক সপ্তাহের ব্যবধানে সব ধরনের তেলে মনপ্রতি বাড়ানো হয়েছে ১০০ থেকে ১৫০ টাকা। ডেলিভারি আদেশ স্লিপের মাধ্যমে কারসাজি করে বাড়ানো হচ্ছে দাম। যদিও ব্যবসায়ীদের দাবি, এখনো আন্তর্জাতিক বাজারের চেয়ে কম দামে বিক্রি হচ্ছে ভোজ্য তেল।
আন্তর্জাতিক বাজারে দাম বাড়ার অজুহাতে গত বছরে দফায় দফায় বাড়ে ভোজ্য তেলের দাম। প্রতিবারই আট থেকে দশ টাকা বেড়ে যা এখন ঠেকেছে লিটার প্রতি ১৬০ টাকায়।
পাইকারি বাজারের এই প্রভাব পড়েছে খুচরা পর্যায়ে। দাম আরেক দফায় বাড়ার পাঁয়তারায় এরইমধ্যে খুচরা বাজারে বোতলজাত ভোজ্য তেল সরবরাহ কমিয়ে দিয়েছে পরিবেশকরা। ফলে বাজারে তৈরি হচ্ছে সংকট। ব্যবসায়ীদের অভিযোগ, বাজার আরও অস্থিতিশীল করতে কারসাজি করছেন পরিবেশকরা।
দফায় দফায় দাম বেড়ে নিত্যপ্রয়োজনীয় এ পণ্যটি ক্রয় ক্ষমতার বাইরে চলে যাওয়ায় ক্ষোভ আছে ভোক্তাদের মাঝে। তাই ভোগ্য পণ্যটিকে ঘিরে যাতে কোন কারসাজি না হয় সেজন্য মনিটরিংয়ের দাবি ক্রেতাদের